⭕মিশরের ৩টি রহস্যময় খোজ⭕

🔷১ম-অভিশপ্ত মমিঃ

মিশরে সাধারণ ভাবে অনেক মমি পাওয়া যায়।।কিন্তু এই মমিটি অন্যান্য মমি থেকে আলাদা ছিল।।এই মমিটি খনন কার্য করার সময় পাওয়া যায়।। এই মমিটি দুই হাজার বছর আগে তৈরি হয়েছিল।।সাধারণ ভাবে একটি কফিনের মধ্যে একটি ই মমি থাকে।। তবে এই কফিনটির মধ্যে ৩টি মমি ছিল।।তাছাড়া এই কফিনটিতে লাল রঙের পদার্থ ছিল।।এই লাল রঙের পদার্থকে বিজ্ঞানীরা এখনো আইডেন্টিফাই করতে পারেনি।।এই মমিটিকে অভিশপ্ত বলার কারণ যে দুইজন এই কফিন টিকে সর্বপ্রথম খুজে পায় তারা হঠাৎ ই মারা যায়।।তাছাড়া যারা খনন কাজের সময় ছিল তারা সবাই গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ে।।তার চেয়েও বেশি রহস্য হলো সেই লাল রঙের তরল পদার্থটি দুই হাজার বছর ধরে লিক বা শুকিয়ে যায়নি।।

🔷২য়-ইলেক্ট্র ম্যাগনেটিক এনার্জিঃ বিদুৎ এর ব্যবহার প্রচলনে আসে ১৯৭৯সালে কিন্তু অবাক করা বিষয় হলো মিশরের সবচেয়ে পুরনো পিরামিডের মধ্যে একটিতে ইলেক্ট্র ম্যাগনেটিক ওয়েভ নির্গত হয়।।

🔷৩য়-সিলভার ফারাওঃ১৯৩৫সালে মিশরের একটি প্রাচীন স্থানে খনন কার্য চালানোর সময় মাটির নিচে সম্পুর্ন একটি মন্দির খুজে পাওয়া যায়।।সেই মন্দিরে রূপোর তৈরি একটি কফিন পাওয়া যায়।। সেখানে কফিন ছাড়া ছিল অনেক সম্পদ।।এই কফিনটি ছিল মিশরের প্রথম ফারাও এর।।তিনি আজ থেকে ৩হাজার বছর আগে রাজত্ব করতেন।।প্রথম ফারাও এর সাথে তার দাস দাসিকে মেরে মন্দিরে রাখা হয়েছিল যাতে পরকালে দাস দাসিরা ফারাও এর সেবা করতে পারে।।

©মি. আকিব